Header Ads Widget

বি বি নিউজ
বাংলা খবর সবার আগে

কত করে পারিশ্রমিক পান ভোট কর্মীরা? ২০১৪ থেকে বাড়েনি ভাতা, আশ্বাস নয়, অবিলম্বে ভাতা বৃদ্ধি করতে হবে

wb polling officer

BB NEWS:

Wb Election 2024:

২০১৪ সালের পর থেকে ভোট কর্মীদের ভাতা বৃদ্ধি করেনি নির্বাচন কমিশন। এবার ভাতা বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন ভোট কর্মীরা। বিবেচনার আশ্বাস দেওয়া হলেও এখনও পর্যন্ত ভাতা বৃদ্ধির বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। 

গত পঞ্চায়েত ভোটে প্রিসাইডিং অফিসাররা ২৩৪০ টাকা পারিশ্রমিক পান। যে সমস্ত প্রিসাইডিং অফিসার রিজার্ভ হিসাবে ছিলেন, তাঁদের ১০৫০ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। ফাস্ট পোলিং অফিসারদের ১৫৪০ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন- বসিরহাটে আই,এস,এফ টিকিট দিলো লড়াকু প্রাক্তন ছাত্র নেতা "শাহিদুল ইসলাম মোল্যাকে"! উন্মাদনা যুব-সমাজে

ফার্স্ট পোলিং অফিসার, যাঁরা রিজার্ভ হিসাবে ছিলেন তাঁদের ৮৫০ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ পোলিং অফিসারদের ১৫৪০ টাকা করে পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। যাঁরা রিজার্ভ হিসেবে ছিলেন তাঁদের ৮৫০ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়। 

সেক্টর অফিসিয়ালদের দেওয়া হয় মাথা পিছু ৬৭০ টাকা। গণনা সুপারভাইজারদের জন্য বরাদ্দ ছিল ১২২০ টাকা। গণনা সহকারী পদের জন্য বরাদ্দ ছিল ৯২০ টাকা। গণনার কর্মীদের জন্য বরাদ্দ ৭৭০ টাকা। ভোটের নানাবিধ কাজে যাদের ব্যবহার করা হয় তাদের দেওয়া হয়েছিল ২০০ টাকা করে। 

আরও পড়ুন- মাদ্রাসা ম্যানেজমেন্ট নিযুক্ত শিক্ষকদের রিপোর্ট প্রকাশ করতে নির্দেশ দিলো দেশের সর্বোচ্চ আদালত! 

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখা-সহ নানা বিষয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের জন্য বরাদ্দ হয়েছিল ৯৭০ টাকা করে। যে সব আশা কর্মী-সহ অন্যরা ভোটপর্বে অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদের জন্য বরাদ্দ ছিল দিনপিছু। প্রশিক্ষণের দিন বরাদ্দ ২৫০ টাকা। ভোটের দিন ২৫০ টাকা। খাওয়ার জন্য দেওয়া হয়েছিল ১৭০ টাকা করে।

এই নিয়ে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, “২০১৪ সালের পর থেকে ভোট কর্মীদের ভাতা বৃদ্ধি হয়নি। আমরা অনেকবার দাবি জানিয়েছি নির্বাচন কমিশনের কাছে। দাবিটি বিবেচনার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। 

আরও পড়ুন- মাটি থেকে তিন হাজার ফুট নীচে খনিতে চলছে রোজা ও ইফতার 

এখনো পর্যন্ত তা জানা যায়নি। আমরা দাবি করছি সমস্ত ভোট কর্মী, গণনা কর্মী এবং বিএলও দের সম্মানজনক ভাতা বৃদ্ধি করা হোক। বিএলওদের সারা বছর কাজ করিয়ে বছরে দেওয়া হয় মাত্র ৩৫০০ টাকা! অন্য সমস্ত দিকে কোটি কোটি টাকা খরচ হচ্ছে কিন্তু এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ভ্রুক্ষেপ নেই! এই দাবির প্রতি নজর দিক নির্বাচন কমিশন।”

আরও পড়ুন- মাদ্রাসা ম্যানেজমেন্ট নিযুক্ত শিক্ষকদের কি আদৌ বেতনের সম্ভাবনা আর আছে?

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ